মঙ্গলবার, ১০ জুন ২০২৫
  • আমাদের সম্পর্কে
  • বিজ্ঞাপন
  • গোপনীয়তার নীতি
  • যোগাযোগ
  • লগইন
Muldhara - Bangla Daily
Advertisement
  • সর্বশেষ
  • রাজনীতি
  • জাতীয়
  • অর্থনীতি
  • সারাদেশ
  • আন্তর্জাতিক
  • খেলাধুলা
    • ক্রিকেট
    • ফুটবল
    • অন্য খেলা
  • বিনোদন
  • জবস
  • বাণিজ্য
  • তথ্যপ্রযুক্তি
  • অন্যান্য
    • শিক্ষা
    • স্বাস্থ্য
কোন নিউজ পাওয়া যায়নি
সমস্ত নিউজ দেখুন
  • সর্বশেষ
  • রাজনীতি
  • জাতীয়
  • অর্থনীতি
  • সারাদেশ
  • আন্তর্জাতিক
  • খেলাধুলা
    • ক্রিকেট
    • ফুটবল
    • অন্য খেলা
  • বিনোদন
  • জবস
  • বাণিজ্য
  • তথ্যপ্রযুক্তি
  • অন্যান্য
    • শিক্ষা
    • স্বাস্থ্য
কোন নিউজ পাওয়া যায়নি
সমস্ত নিউজ দেখুন
Muldhara - Bangla Daily
কোন নিউজ পাওয়া যায়নি
সমস্ত নিউজ দেখুন
প্রচ্ছদ মতামত উপসম্পাদকীয়

বুদ্ধিজীবীরা ভুলে গেছেন তাদের কাজ কী

ইমরান ইমন

Muldhara পোস্ট করেছেন Muldhara
ডিসেম্বর ১৩, ২০২৪
মধ্যে উপসম্পাদকীয়, জাতীয়
0
বুদ্ধিজীবীরা ভুলে গেছেন তাদের কাজ কী

বুদ্ধিজীবীরা এখন ভুলে গেছেন তাদের কাজ কী। গ্রাফিকস : মূলধারা

0
শেয়ার
11
দেখেছেন
Share on FacebookShare on Twitter

১৪ ডিসেম্বর শহিদ বুদ্ধিজীবী দিবস। ১৯৭১ সালের ২৫ মার্চ রাতে পাকিস্তানি হানাদার বাহিনী নিরীহ নিরস্ত্র বাঙালিদের ওপর হত্যাযজ্ঞ পরিচালনার সঙ্গে করেছিল বুদ্ধিজীবীদের হত্যার পরিকল্পনাও। মুক্তিযুদ্ধের শুরু থেকেই পাকিস্তানি হানাদাররা তাদের এদেশীয় দোসর রাজাকার, আলবদর, আলশামসের সহযোগিতায় বুদ্ধিজীবীদের তালিকা তৈরি করতে থাকে এবং সে তালিকা অনুযায়ী বুদ্ধিজীবীদের হত্যা শুরু করে। ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের অনেক শিক্ষককে ২৫ মার্চ রাতেই হত্যা করা হয়।

হানাদাররা ২৫ মার্চ রাতে যখন এ দেশের নিরস্ত্র মানুষদের ওপর ইতিহাসের বর্বরোচিত হত্যাযজ্ঞ শুরু করেছিল, তখন তাদের প্রথম শিকার হয়েছিলেন আমাদের বুদ্ধিজীবী সমাজ। মুক্তিযুদ্ধের চূড়ান্তপর্বে পাকিস্তানি বাহিনীর পরাজয় যখন আসন্ন, তখনো তারা আরো এক দফা বুদ্ধিজীবী নিধনে মেতে উঠেছিল। অর্থাত্, আমাদের মুক্তিযুদ্ধের সূচনা ও সমাপ্তি ঘটেছে বুদ্ধিজীবী হত্যার মধ্য দিয়ে।

মুক্তিযুদ্ধের শুরু থেকেই পাকিস্তানি হানাদাররা বুদ্ধিজীবী হত্যার নীলনকশা তৈরি করতে থাকে। পাকিস্তানি বাহিনীর পক্ষে এ কাজের মূল পরিকল্পনাকারী ছিলেন মেজর জেনারেল রাও ফরমান আলি। স্বাধীনতার পর ধ্বংসপ্রাপ্ত বঙ্গভবন থেকে পাকিস্তানি এই মেজর জেনারেলের স্বহস্তে লিখিত ডায়ারি পাওয়া যায়, যাতে অনেক নিহত ও জীবিত বুদ্ধিজীবীর নাম পাওয়া যায়। মুক্তিযুদ্ধে ঠিক কতজন বুদ্ধিজীবী শহিদ হয়েছিলেন, এত বছর পরও তার পূর্ণাঙ্গ তালিকা তৈরি করা সম্ভব না হলেও সরকারিভাবে বুদ্ধিজীবীদের একটি তালিকা তৈরির উদ্যোগ নেওয়া হয়েছে। সম্প্রতি মুক্তিযুদ্ধে শহিদ বুদ্ধিজীবীদের পূর্ণাঙ্গ তালিকা তৈরির অংশ হিসেবে প্রাথমিকভাবে ১ হাজার ২২২ জনের একটি তালিকাও অনুমোদন দিয়েছে সরকার।

১৯৭১ সালের ৪ ডিসেম্বর থেকে ঢাকায় নতুন করে কারফিউ জারি করা হয়। মূলত ডিসেম্বরের ১০ তারিখ থেকে বুদ্ধিজীবীদের হত্যার প্রস্তুতি নেওয়া হতে থাকে। যার পূর্ণাঙ্গ বাস্তবায়ন করা হয় ১৪ ডিসেম্বর। পরিকল্পনার মূল অংশে দেশের শিক্ষাবিদ, সাহিত্যিক, সাংবাদিক, শিল্পী, ডাক্তার, প্রকৌশলী, আইনজীবী, লেখক, গবেষকসহ চিহ্নিত বুদ্ধিজীবীদের পাকিস্তানি হানাদাররা এবং তাদের এ দেশীয় দোসররা জোরপূর্বক অপহরণ করে নিয়ে যায়। সেদিন প্রায় ২০০ জনের মতো বুদ্ধিজীবীকে তাদের বাসা থেকে ধরে নিয়ে যাওয়া হয়। তাদের চোখে কাপড় বেঁধে মিরপুর, মোহাম্মদপুর, নাখালপাড়া, রাজারবাগসহ অন্য আরো অনেক স্থানে থাকা টর্চারসেলে নিয়ে গিয়ে অমানবিক নির্যাতন চালানো হয়। পরে তাদের নৃশংসভাবে রায়েরবাজার এবং মিরপুর বধ্যভূমিতে হত্যা করে ফেলে রাখা হয়।

স্বাধীনতার পর ১৯৭২ সালে জেলাওয়ারি শহিদ শিক্ষাবিদ ও আইনজীবীদের একটি আনুমানিক তালিকা প্রকাশিত হয়। সেই তালিকায় বিশ্ববিদ্যালয়ের সঙ্গে সম্পৃক্ত নয়, এমন ৯৬৮ জন শিক্ষাবিদ, ২১ জন বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষকের নাম ছিল। এছাড়া বাংলাপিডিয়া থেকে পাওয়া তথ্য অনুযায়ী শহীদ বুদ্ধিজীবীদের মধ্যে ৯৯১ জন শিক্ষাবিদ, ১৩ জন সাংবাদিক, ৪৯ জন চিকিত্সক, ৪২ জন আইনজীবী ও ১৬ জন সাংস্কৃতিক ব্যক্তিত্ব, শিল্পী ও প্রকৌশলীর নাম ছিল। ১৯৭১ সালের ২৫ মার্চ থেকে ১৬ ডিসেম্বর পর্যন্ত বেশ কয়েক জন বরেণ্য বুদ্ধিজীবী পাকিস্তানি বাহিনীর হাতে প্রাণ হারান।

এদের মধ্যে উল্লেখযোগ্য হলেন—অধ্যাপক মুনীর চৌধুরী, অধ্যাপক গোবিন্দ চন্দ্র দেব, অধ্যাপক জ্যোতির্ময় গুহঠাকুরতা, অধ্যাপক মোফাজ্জল হায়দার চৌধুরী, অধ্যাপক আনোয়ার পাশা, অধ্যাপক গিয়াসউদ্দিন আহমদ, ফজলুর রহমান খান, হুমায়ূন কবীর, ডা. ফজলে রাব্বী, ডা. মোহাম্মদ মুর্তজা, ডা. শামসুদ্দিন আহমেদ, অধ্যাপক রাশিদুল হাসান, ড. সন্তোষ ভট্টাচার্য, ডা. মোহাম্মদ শফি, সাংবাদিক সিরাজুদ্দীন হোসেন, শহীদুল্লা কায়সার, নিজামুদ্দিন আহমেদ, খন্দকার আবু তালেব, আ ন ম গোলাম মোস্তফা, শহীদ সাবের, সৈয়দ নাজমুল হক, জহির রায়হান, আলতাফ মাহমুদ, ধীরেন্দ্রনাথ দত্ত, রণদা প্রসাদ সাহা, ড. আবদুল খায়ের, ড. সিরাজুল হক খান, ড. ফয়জুল মহী, ডা. আবদুল আলীম চৌধুরী, সেলিনা পারভীন, অধ্যাপক হবিবুর রহমান, কবি মেহেরুন্নেসা, আইনজীবী নজমুল হক সরকার প্রমুখ।

মনে প্রশ্ন উঠতে পারে, পাকিস্তানি হানাদাররা সাধারণ জনগণের মধ্যে কেন বুদ্ধিজীবীদের বেছে বেছে হত্যা করার পরিকল্পনা করেছিল? শিক্ষাবিদ, সাহিত্যিক, সাংবাদিক, আইনজীবী, শিল্পী, চিকিত্সক, প্রকৌশলী, লেখক, গবেষকসহ—এসব বুদ্ধিবৃত্তিক পেশায় নিয়োজিত মানুষকে কেন তারা হত্যার সিদ্ধান্ত করেছিল? এবং চূড়ান্ত পরাজয়ের মুহূর্তে কেন তারা নিজেদের সব জিঘাংসা চরিতার্থ করতে আবারও বেছে নিয়েছিল সেই বুদ্ধিজীবী সমাজকেই? কারণ, তারা অনুধাবন করতে পেরেছিল, একটা জাতি পূর্ণাঙ্গ রূপে গড়ে ওঠে তার বুদ্ধিজীবীদের দেখানো পথ ধরে।

বুদ্ধিজীবী ছাড়া একটি জাতি সমৃদ্ধির পথে এগোতে পারে না। বুদ্ধিজীবীশূন্য মানে একটি দেশ ও জাতির অর্জন শূন্য। পাকিস্তানি হানাদাররা এটা বেশ ভালোভাবে অনুধাবন করতে পেরেছিল। তাই তারা প্রথম আঘাতটাই হেনেছিল বাঙালি বুদ্ধিজীবীদের ওপর। তাদের শেষ আঘাতের লক্ষ্যবস্তুও ছিলেন বুদ্ধিজীবীরা। এই নিধনযজ্ঞের মধ্য দিয়ে পাকিস্তানি শাসকেরা একদিকে জিঘাংসা চরিতার্থ করতে চেয়েছে, অন্যদিকে ভেবেছে বাঙালি জাতিকে বুদ্ধিজীবীশূন্য করে ফেললে তাদের জাতি গঠনের কাজ দুরূহ হবে। পাকিস্তানি হানাদারদের সেই স্বপ্ন অনেকটাই কার্যকর হয়েছে। জাতির সূর্যসন্তান বুদ্ধিজীবীদের হত্যার মধ্য দিয়ে তারা বাংলাদেশকে বিশ্ব থেকে প্রায় শত বছর পিছিয়ে দিয়েছে। যার নজির দেখা গিয়েছে, দেশ স্বাধীন হওয়ার পরের সময়গুলোতে। বুদ্ধিজীবীদের অভাবে তখন দেখা দেয় জাতীয় ঐক্য ও সংহতির অভাব, গড়ে ওঠে স্বৈরতন্ত্র, ভেঙে পড়ে রাষ্ট্রীয় কাঠামো।

তখনকার সময়ে স্বাধীন বাংলাদেশে যখন একদলীয় বাকশালের শাসন কায়েম করার উদ্যোগ নেওয়া হয়, তখন এর বিরুদ্ধে আন্দোলন-সংগ্রাম তো দূরে থাক, কোনো প্রতিবাদও উচ্চারিত হলো না। এর কারণ ছিল আমাদের বুদ্ধিবৃত্তিক দেউলিয়া— বুদ্ধিজীবীর অভাব।

রাষ্ট্রের মধ্যে কোথাও যখন অনিয়ম মাথাচাড়া দিয়ে ওঠে, তখন তার বিরুদ্ধে প্রথম বিদ্রোহ অনুভূত হয় বুদ্ধিজীবীর মনে। বুদ্ধিজীবীর কণ্ঠ তখন প্রতিবাদে ফেটে পড়ে। কিন্তু বর্তমান স্বাধীন বাংলাদেশে বুদ্ধিজীবীদের এমন দায়িত্বশীলতা লক্ষ করা যায় না। এখনকার বুদ্ধিজীবীরা বিভিন্ন দলের লেজুড়বৃত্তিতে জড়িয়ে ভুলেই গিয়েছেন যে, বুদ্ধিজীবীর স্বরূপ কী, বুদ্ধিজীবী হিসেবে সমাজ-রাষ্ট্রের প্রতি তার দায়িত্ব কী।

আমরা যদি অতীত ইতিহাসের দিকে তাকাই তখন দেখতে পাব, স্বাধীনতা-পূর্ববর্তী আমাদের বুদ্ধিজীবীরা সমাজ-রাষ্ট্রের প্রতি কতটা দায়িত্বশীল ও সোচ্চার ছিলেন। আমাদের বুদ্ধিজীবীদের এখন আবার বুদ্ধিবৃত্তিক আন্দোলনে শামিল হতে হবে। বুদ্ধিজীবী হিসেবে নিজের মধ্যে আত্মোপলব্ধির সঞ্চার ঘটাতে হবে। সত্যকে সত্য, মিথ্যাকে মিথ্যা, সাদাকে সাদা আর কালোকে কালো বলা বুদ্ধিজীবীর নৈতিক দায়িত্ব। কিন্তু সে দায়িত্বশীল বুদ্ধিজীবীর সংখ্যা এখন সোনার হরিণের মতো। তবুও অনেক দেশপ্রেমিক মানবতাবাদী বুদ্ধিজীবী অনেক প্রতিকূলতার মধ্যেও সে দায়িত্ব পালন করে যাচ্ছেন।

একটা রাষ্ট্রের চিন্তা ও মনন গড়ে ওঠার পেছনে বুদ্ধিজীবীদের অবদান অনস্বীকার্য। চিন্তা ও মননের ক্ষেত্রে সঠিক দিকনির্দেশনার অভাবে এখন সব ক্ষেত্রে অসুন্দর ও অনিয়মে ছেয়ে গেছে। দেশে এখন ‘বুদ্ধিবৃত্তিক সংকট’ প্রবলভাবে দেখা দিয়েছে। যে কারণে স্বাধীনতা অর্জনের ৫৩ বছর পরও আমাদের পূর্ণাঙ্গ মুক্তি মেলেনি।

শহিদ বুদ্ধিজীবী দিবসে জাতির সূর্যসন্তানের শ্রদ্ধাভরে স্মরণ করছি। তাদের হারানোর ক্ষত এখনো বয়ে বেড়াচ্ছে স্বদেশ। তাদের পদাঙ্ক অনুসরণ করে প্রজন্মের মধ্যে ‘বুদ্ধিবৃত্তিক চেতনা’ জেগে উঠুক—এটাই প্রত্যাশা।

লেখক : গবেষক ও প্রাবন্ধিক

 

ট্যাগস: পাকিস্তানি হানাদারবুদ্ধিজীবীশহিদ বুদ্ধিজীবী দিবসস্বাধীনতা
আগের নিউজ

ঘন কুয়াশায় ফেরি চলাচল ব্যাহত

পরের নিউজ

আসুন, সর্বগ্রাসী মাদক নির্মূলে যুদ্ধ করি

Muldhara

Muldhara

পরের নিউজ
আসুন, সর্বগ্রাসী মাদক নির্মূলে যুদ্ধ করি

আসুন, সর্বগ্রাসী মাদক নির্মূলে যুদ্ধ করি

Leave a Reply Cancel reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

  • আলোচিত
  • কমেন্টস
  • সর্বশেষ
যশোরে দিনেদুপুরে শিক্ষার্থীকে ছুরিকাঘাত

যশোরে দিনেদুপুরে শিক্ষার্থীকে ছুরিকাঘাত

ফেব্রুয়ারি ২০, ২০২৫
সিংগাইরে ‘মাটি ব্যবসায়ী’ চক্রের দৌরাত্ম্য

সিংগাইরে ‘মাটি ব্যবসায়ী’ চক্রের দৌরাত্ম্য

মে ২৩, ২০২৫
তরুণশক্তির নতুন রাজনৈতিক সূর্যোদয়

তরুণশক্তির নতুন রাজনৈতিক সূর্যোদয়

নভেম্বর ১২, ২০২৪
তথ্য সংকটে জর্জরিত ইবি ওয়েবসাইট

তথ্য সংকটে জর্জরিত ইবি ওয়েবসাইট

মার্চ ১৮, ২০২৫
ইতিহাস গড়তে ভোট দিচ্ছেন মার্কিনরা

ইতিহাস গড়তে ভোট দিচ্ছেন মার্কিনরা

0
পুলিশি অভিযানে গতি এসেছে

পুলিশি অভিযানে গতি এসেছে

0
জয়ের পথে ট্রাম্প!

জয়ের পথে ট্রাম্প!

0
জলবায়ু পরিবর্তন: ভবিষ্যৎ এবং করণীয়

জলবায়ু পরিবর্তন: ভবিষ্যৎ এবং করণীয়

0
ঈদ : মৈত্রির সমাজ গঠন করতে হবে

ঈদ : মৈত্রির সমাজ গঠন করতে হবে

জুন ৬, ২০২৫
নোয়াখালীতে বিএনপি নেতার বিরুদ্ধে প্রোপাগান্ডা!

নোয়াখালীতে বিএনপি নেতার বিরুদ্ধে প্রোপাগান্ডা!

জুন ৬, ২০২৫
নোয়াখালীতে পুকুরে ডুবে ভাই-বোনের মৃত্যু

নোয়াখালীতে পুকুরে ডুবে ভাই-বোনের মৃত্যু

জুন ৫, ২০২৫
ভোটার হতে এসে দালালসহ রোহিঙ্গা আটক

ভোটার হতে এসে দালালসহ রোহিঙ্গা আটক

জুন ৩, ২০২৫

সাম্প্রতিক খবর

ঈদ : মৈত্রির সমাজ গঠন করতে হবে

ঈদ : মৈত্রির সমাজ গঠন করতে হবে

জুন ৬, ২০২৫
নোয়াখালীতে বিএনপি নেতার বিরুদ্ধে প্রোপাগান্ডা!

নোয়াখালীতে বিএনপি নেতার বিরুদ্ধে প্রোপাগান্ডা!

জুন ৬, ২০২৫
নোয়াখালীতে পুকুরে ডুবে ভাই-বোনের মৃত্যু

নোয়াখালীতে পুকুরে ডুবে ভাই-বোনের মৃত্যু

জুন ৫, ২০২৫
ভোটার হতে এসে দালালসহ রোহিঙ্গা আটক

ভোটার হতে এসে দালালসহ রোহিঙ্গা আটক

জুন ৩, ২০২৫
Muldhara - Bangla Daily

Daily Muldhara - Reliable Source for News & Opinion.

আমাদের সাথে থাকুন

গুরুত্বপূর্ণ লিংকসমূহ

  • Uncategorized
  • অর্থনীতি
  • আন্তর্জাতিক
  • উপসম্পাদকীয়
  • কৃষিজ
  • ক্রাইম
  • খেলাধুলা
  • জাতীয়
  • তথ্যপ্রযুক্তি
  • ধর্মকর্ম
  • পরিবেশ
  • পাঠকের অভিমত
  • প্রজন্মের চোখ
  • ফিচার
  • বাণিজ্য
  • বিশেষ প্রতিবেদন
  • মতামত
  • রাজনীতি
  • শিক্ষা
  • সংগঠন
  • সংবাদ বিজ্ঞপ্তি
  • সম্পাদকীয়
  • সম্পাদকীয়
  • সর্বশেষ
  • সারাদেশ
  • সাহিত্য
  • সাহিত্যাঙ্গন
  • স্বাস্থ্য

ঠিকানা

H-G/44, Block-G, Road: E/1, Eastern Housing, 2nd Phase, Rupnagar, Dhaka-1216, Bangladesh.

© 2024 দৈনিক মূলধারা কর্তৃক সর্বস্বত্ব সংরক্ষিত

  • আমাদের সম্পর্কে
  • বিজ্ঞাপন
  • গোপনীয়তার নীতি
  • যোগাযোগ

Welcome Back!

Login to your account below

Forgotten Password?

Retrieve your password

Please enter your username or email address to reset your password.

Log In
কোন নিউজ পাওয়া যায়নি
সমস্ত নিউজ দেখুন
  • সর্বশেষ
  • রাজনীতি
  • জাতীয়
  • অর্থনীতি
  • সারাদেশ
  • আন্তর্জাতিক
  • খেলাধুলা
    • ক্রিকেট
    • ফুটবল
    • অন্য খেলা
  • বিনোদন
  • জবস
  • বাণিজ্য
  • তথ্যপ্রযুক্তি
  • অন্যান্য
    • শিক্ষা
    • স্বাস্থ্য

© 2024 দৈনিক মূলধারা কর্তৃক সর্বস্বত্ব সংরক্ষিত