বৃহস্পতিবার, ১৬ অক্টোবর ২০২৫
  • আমাদের সম্পর্কে
  • বিজ্ঞাপন
  • গোপনীয়তার নীতি
  • যোগাযোগ
  • লগইন
Muldhara - Bangla Daily
Advertisement
  • সর্বশেষ
  • রাজনীতি
  • জাতীয়
  • অর্থনীতি
  • সারাদেশ
  • আন্তর্জাতিক
  • খেলাধুলা
    • ক্রিকেট
    • ফুটবল
    • অন্য খেলা
  • বিনোদন
  • জবস
  • বাণিজ্য
  • তথ্যপ্রযুক্তি
  • অন্যান্য
    • শিক্ষা
    • স্বাস্থ্য
কোন নিউজ পাওয়া যায়নি
সমস্ত নিউজ দেখুন
  • সর্বশেষ
  • রাজনীতি
  • জাতীয়
  • অর্থনীতি
  • সারাদেশ
  • আন্তর্জাতিক
  • খেলাধুলা
    • ক্রিকেট
    • ফুটবল
    • অন্য খেলা
  • বিনোদন
  • জবস
  • বাণিজ্য
  • তথ্যপ্রযুক্তি
  • অন্যান্য
    • শিক্ষা
    • স্বাস্থ্য
কোন নিউজ পাওয়া যায়নি
সমস্ত নিউজ দেখুন
Muldhara - Bangla Daily
কোন নিউজ পাওয়া যায়নি
সমস্ত নিউজ দেখুন
প্রচ্ছদ মতামত উপসম্পাদকীয়

ক্ষুধামুক্ত পৃথিবী ও বাংলাদেশের বাস্তবতা

ড. আব্দুল ওয়াদুদ

Muldhara পোস্ট করেছেন Muldhara
অক্টোবর ১৬, ২০২৫
মধ্যে উপসম্পাদকীয়
0
ক্ষুধামুক্ত পৃথিবী ও বাংলাদেশের বাস্তবতা

খাদ্যনিরাপত্তা অর্জনে চাষযোগ্য মাটির গুণাগুণ হ্রাস কৃষির উত্পাদন বৃদ্ধির ক্ষেত্রে আরেকটি বড় অন্তরায়। গ্রাফিকস : সোহেল আশরাফ

0
শেয়ার
9
দেখেছেন
Share on FacebookShare on Twitter

আজ বিশ্ব খাদ্য দিবস (World Food Day)। ১৯৭৯ সালে বিশ্ব খাদ্য ও কৃষি সংস্থার (ফুড অ্যান্ড অ্যাগ্রিকালচার অর্গানাইজেশন) ২০তম সাধারণ সভায় হাঙ্গেরির তৎকালীন খাদ্য ও কৃষিমন্ত্রী ড. প্যাল রোমানি বিশ্বব্যাপী এই দিনটি উদ্যাপনের প্রস্তাব উত্থাপন করেন। ১৯৮১ সাল থেকে বিশ্ব খাদ্য ও কৃষি সংস্থার প্রতিষ্ঠার দিনটিতে (১৬ অক্টোবর, ১৯৪৫) দারিদ্র্য ও ক্ষুধা নিবৃত্তির লক্ষ্যে বিভিন্ন বিষয়ে সচেতনতা বৃদ্ধির লক্ষ্যে বিশ্বের ১৫০টিরও বেশি দেশে এই দিনটি গুরুত্বের সঙ্গে পালন করে আসছে।

২০২৫ সালের বিশ্ব খাদ্য দিবসের মূল থিম হলো Hand in hand for better food, better future। খাদ্যনিরাপত্তার প্রধান উপাদানগুলো হলো প্রাপ্যতা (availability), প্রবেশাধিকার (access), ব্যবহার (utilization) এবং স্থিতিশীলতা (stability)। এর মধ্যে, প্রাপ্যতা বলতে পর্যাপ্ত পরিমাণে খাদ্য উত্পাদন ও সরবরাহ থাকা, প্রবেশাধিকার বলতে সব মানুষের কাছে খাদ্য পৌঁছানোর ক্ষমতা এবং ব্যবহার বলতে বোঝায় খাদ্যের সঠিক ব্যবহার এবং পুষ্টির ক্ষমতা। স্থিতিশীলতা হলো এই তিনটি উপাদানের ধারাবাহিকতা নিশ্চিত করা, যাতে কোনো অপ্রত্যাশিত ঘটনা বা পরিস্থিতির কারণে খাদ্যনিরাপত্তা বিঘ্নিত না হয়।

বাংলাদেশে সাংবিধানিক নিশ্চয়তার পাশাপাশি আন্তর্জাতিক মানবাধিকার সনদ মোতাবেক দেশের সব নাগরিককে খাদ্যনিরাপত্তা নিশ্চিত করার আনুষ্ঠানিক দায়িত্ব রাষ্ট্রের। ১৯৯৮ সালে অর্থনৈতিক, সামাজিক ও সাংস্কৃতিক অধিকার-সম্পর্কিত আন্তর্জাতিক চুক্তি (আইসিইএসসিআর) স্বাক্ষরের মাধ্যমে বাংলাদেশ উন্নয়নের অধিকার বাস্তবায়নে আইনগতভাবে বাধ্যতামূলক অঙ্গীকার করেছে। চুক্তির ১১(২) অনুচ্ছেদ অনুসারে, চুক্তিবদ্ধ রাষ্ট্রগুলো নাগরিকদের ক্ষুধামুক্তির মৌলিক অধিকার স্বীকার করে স্বতন্ত্রভাবে এবং প্রয়োজনে আন্তর্জাতিক সহযোগিতা ও বিশেষ কর্মসূচি গ্রহণসহ অন্যান্য ব্যবস্থা গ্রহণ করবে। একটি দেশের নাগরিকগণের মৌলিক চাহিদাগুলোর মধ্যে খাদ্য অন্যতম। তাই গত কয়েক দশকে পৃথিবীর আবহাওয়া পরিবর্তনের সঙ্গে সঙ্গে চাষযোগ্য জমি সংরক্ষণ, জনসংখ্যা নিয়ন্ত্রণ, কৃত্রিম বনায়ন, জাতীয় ও আন্তর্জাতিক অর্থনীতি নিয়ন্ত্রণ ইত্যাদি কর্মকাণ্ডের মাধ্যমে পৃথিবীর সব উন্নত এবং উন্নয়নশীল দেশ, বৃহত্ ও গুরুত্বপূর্ণ প্রতিষ্ঠানগুলো ব্যস্ত হয়ে আছে খাদ্যনিরাপত্তা নিশ্চিত করতে। পৃথিবী জুড়ে গ্লোবাল ওয়ার্মিং এবং আরো কয়েকটি বিষয়ের পাশাপাশি খাদ্যনিরাপত্তা নিশ্চিতকরণ এখন গুরুত্বপূর্ণ লক্ষ্যের মধ্যে একটি।

বাংলাদেশে খাদ্যশস্যের উত্পাদন লাগাতার বৃদ্ধি পাচ্ছে। তার পরও বিপুল পরিমাণ খাদ্যশস্য আমরা আমদানি করছি প্রতিবছর। এর মধ্যে আছে চাল, গম, ভুট্টাসহ অন্যান্য পণ্য। শুধু দানাদার খাদ্যশস্যের আমদানির পরিমাণ দাঁড়ায় বছরে ৭০ থেকে ৮০ লাখ টন। এর সঙ্গে অন্যান্য কৃষিপণ্য; যেমন—ডাল, তেলবীজ, চিনি, মসলা ও দুগ্ধজাত পণ্য যোগ করা হলে মোট আমদানির পরিমাণ দাঁড়ায় ৯০ থেকে ১০০ লাখ টন। টাকার অঙ্কে আমদানি ব্যয়ের পরিমাণ দাঁড়ায় ৮০ থেকে ৯০ হাজার কোটি টাকা। তথাপি দেশে খাদ্যনিরাপত্তার ঘাটতি আছে। বর্তমানে দেশের প্রায় ২২ শতাংশ মানুষ খাদ্যনিরাপত্তাহীনতায় ভুগছে। এটি দূর করতে হলে কৃষিপণ্যের উত্পাদন আরো দ্রুত বাড়াতে হবে। তার মাত্রা হতে হবে ন্যূনপক্ষে বছরে গড়ে ৪-৫ শতাংশ। সেই সঙ্গে বিতরণব্যবস্থার উন্নতি সাধন করতে হবে।

বাংলাদেশে চাষাধীন জমির পরিমাণ কম। মোট ১ কোটি ৮৬ লাখ একর বা ৭৫ লাখ ৪২ হাজার হেক্টর। জনপ্রতি প্রাপ্যতা মাত্র ১১ শতক। দ্রুত এর পরিমাণ কমছে। ১৯৮০ সালে কৃষিজমির পরিমাণ ছিল মোট জমির ৬৫.৬৯ শতাংশ। ২০১৯ সালে তা ৫৯.২৮ শতাংশে হ্রাস পায়। এভাবে কৃষিজমি হ্রাসের প্রধান কারণ হলো শিল্পায়ন, নগরায়ণ, নতুন রাস্তাঘাট নির্মাণ, নতুন বসতবাড়ি স্থাপন, শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান নির্মাণ, ইটভাটা স্থাপন, নদীভাঙন। কৃষির উত্পাদন বৃদ্ধির ক্ষেত্রে আরেকটি বাধা হলো আবাদযোগ্য পতিত জমির আধিক্য। বর্তমানে এর পরিমাণ ৪ লাখ ৫২ হাজার ৪৩০ হেক্টর। মোট আবাদযোগ্য জমির ৫.১৩ শতাংশ হচ্ছে পতিত জমি। দেশের বিভিন্ন চিনিকল, পাটকল, বস্ত্রকল ও রেল বিভাগে চাষযোগ্য পতিত জমির পরিমাণ বেশি। তা ছাড়া বিভিন্ন শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান, ধর্মচর্চা কেন্দ্র, সরকারি কর্মকর্তাদের আবাসনস্থল এবং ব্যক্তিগত ঘরবাড়ি ও শিল্পকারখানার চারপাশেও অনেক আবাদযোগ্য জমি পতিত অবস্থায় পড়ে আছে। সরকারি বা বেসরকারি উন্নয়ন কর্মকাণ্ডের জন্য যে পরিমাণ জমি দখলে নেওয়া হয়, তার বেশির ভাগই স্থাপনা নির্মাণের জন্য ব্যবহূত হয় না। বাকি জমি ফেলে রাখা হয় খালি। অপেক্ষাকৃত উঁচু, নিচু ও সমস্যাসংকুল অঞ্চলে আবাদযোগ্য পতিত জমির পরিমাণ বেশি।

খাদ্যনিরাপত্তা অর্জনে চাষযোগ্য মাটির গুণাগুণ হ্রাস কৃষির উত্পাদন বৃদ্ধির ক্ষেত্রে আরেকটি বড় অন্তরায়। প্রতি বছর গড়ে প্রায় ২৭০ কিলোমিটার জমি অনুর্বর হয়ে পড়ছে। বাংলাদেশের মোট জমির শতকরা ৭৬.২ ভাগ এখন মোটামুটি অনুর্বর। এর পরিমাণ ক্রমেই বৃদ্ধি পাচ্ছে। ২০০০ সালে ১.০৭ কোটি হেক্টর জমি উর্বরতা হারিয়েছে বলে ধারণা করা হতো। বর্তমানে তা ১.১২৪ কোটি হেক্টরে বৃদ্ধি পেয়েছে। এটি আমাদের খাদ্যনিরাপত্তা অর্জনের ক্ষেত্রে হুমকি। জলবায়ু পরিবর্তন বাংলাদেশের ফসল উত্পাদন ক্ষেত্রে খুবই সংবেদনশীল। এক্ষেত্রে লাগসই কৃষি-প্রযুক্তি উদ্ভাবনে যত্নবান হওয়া দরকার। এরই মধ্যেই বন্যা, খরা, জলমগ্নতা ও লবণাক্ততা-সহিষ্ণু বেশ কিছু ফসলের জাত উদ্ভাবিত হয়েছে। এগুলোর ক্রমাগত উন্নয়ন সাধন ও সম্প্রসারণে বিনিয়োগ বাড়ানো আবশ্যক। তা ছাড়া জমির ফসলক্রম পরিবর্তন এবং শস্যবহির্ভূত কৃষি খাতের উত্পাদন বৃদ্ধির ওপর গুরুত্ব প্রদান করা প্রয়োজন। আমাদের দেশে ফসলের উত্পাদন বৃদ্ধি পাচ্ছে। সেই সঙ্গে বৃদ্ধি পাচ্ছে খাদ্যের অপচয়। এটি খাদ্যে স্বয়ংসম্পূর্ণতা অর্জনে বড় বাধা। জাতিসংঘের পরিবেশবিষয়ক কর্মসূচি বা ইউনেপের এক প্রতিবেদনে বলা হয়, বাংলাদেশে গড়ে একজন ব্যক্তি বছরে ৮২ কেজি খাবার অপচয় করছেন। খাদ্য অপচয়ের এই পরিমাণ ভারত, রাশিয়া, যুক্তরাজ্য ও যুক্তরাষ্ট্রে চেয়ে বাংলাদেশে বেশি। ফুড ওয়েস্ট ইনডেক্স রিপোর্ট ২০২৪ শীর্ষক ঐ প্রতিবেদনে দেখা যায়, একজন ব্যক্তি বছরে গড়ে ভারতে ৫৫ কেজি, যুক্তরাজ্যে ৭৬, যুক্তরাষ্ট্রে ৭৩ এবং রাশিয়ায় ৩৩ কেজি খাবার অপচয় করছেন।

দেশে মোট আবাদি জমির পরিমাণ প্রায় ১৪০ লাখ হেক্টর, যার মধ্যে বন্যাকবলিত জমির পরিমাণ ২৬ লাখ হেক্টর। এছাড়া প্রতিবছর ৩০ থেকে ৪০ লাখ হেক্টর জমি বিভিন্ন পর্যায়ের খরায় আক্রান্ত হয়। বাংলাদেশের ডেলটা প্ল্যান-২১০০ অনুযায়ী, দেশের প্রায় ৭০ ভাগ অঞ্চল সমুদ্রপৃষ্ঠ থেকে এক মিটার উচ্চতার মধ্যে অবস্থিত। সমুদ্রপৃষ্ঠের উচ্চতা ২০৫০ সাল নাগাদ এক মিটার বাড়তে পারে, যার প্রভাবে প্রায় ৩ হাজার মিলিয়ন হেক্টর জমি স্থায়ীভাবে হারিয়ে যেতে পারে এবং সার্বিক উত্পাদন শতকরা প্রায় ৩০ ভাগ কমে যেতে পারে, যা ভবিষ্যতে খাদ্যনিরাপত্তার জন্য হুমকিস্বরূপ।

বিজ্ঞান ও প্রযুক্তির অব্যাহত অগ্রগতি ও সফলতার ফলে দেশের খাদ্যপরিস্থিতি বর্তমানে সন্তোষজনক হলেও ভবিষ্যতে ক্রমবর্ধমান জনসংখ্যা ও কৃষিজমি কমে যাওয়ার চাপ সামলানো অধিকতর কঠিন হয়ে পড়বে। বাংলাদেশে খাদ্য উত্পাদন ঘাটতি পূরণ হলেও পুষ্টিহীনতার কারণে অনেক মানুষ নানা ধরনের রোগের শিকার হয়ে মৃত্যুর দিকে এগিয়ে যাচ্ছে। অষ্টম পঞ্চবার্ষিকী পরিকল্পনা, জাতীয় কৃষিনীতি, জাতীয় বীজনীতি, জাতীয় খাদ্যনীতি ও এসডিজির সঙ্গে সংগতি রেখে দেশের জনগণের পুষ্টিসমৃদ্ধ খাদ্যনিরাপত্তা বিধানকল্পে জনস্বাস্থ্যের ঝুঁকি এড়ানোর জন্য নিরাপদ খাদ্য উত্পাদন, পশ্চাত্পদ নৃগোষ্ঠীর জন্য পাহাড়ি অঞ্চলে ফলের বাগান সৃজন ও সবজি আবাদের বিস্তার এবং অনুন্নত চর ও হাওর অঞ্চলে সমন্বিত কৃষি সহায়ক প্রকল্পসহ বহুবিধ পদক্ষেপ গ্রহণ করা দরকার। এক ও দুইফসলি জমিগুলোকে চার ফসলি জমিতে পরিণত করে শস্যের নিবিড়তা উন্নীত করতে হবে। নিরাপদ খাদ্য নিশ্চিত করার জন্য উত্পাদনকালীন, বাজারজাতকালীন, প্রক্রিয়াজাতকালীন, রন্ধনকালীন ও পরিবেশনকালীন সময়ে খাদ্যনিরাপদ ও পুষ্টিগুণ সম্পন্ন রাখতে করণীয় বিষয়ে জনসচেতনতা সৃষ্টি করতে হবে। উন্নত সামাজিক সুরক্ষা ব্যবস্থাপনার কৌশল প্রণয়ন, ই-কমার্স ও ডিজিটালাইজেশনের মাধ্যমে আধুনিক কৃষি ব্যবস্থাপনার মাধ্যমে খাদ্য উত্পাদন বৃদ্ধি করে বাংলাদেশ হবে দারিদ্র‍্যমুক্ত দেশ এবং ক্ষুধামুক্ত পৃথিবীর গর্বিত অংশীদার ও অনুকরণীয় ।

লেখক : ফিকামলি তত্ত্বের জনক, রাজনৈতিক বিশ্লেষক ওয়াইল্ডলাইফ বিশেষজ্ঞ।
(এই লেখা লেখকের একান্ত ব্যক্তিগত অভিমত; এ সংক্রান্ত কোনো দায় দৈনিক মূলধারা বহন করবে না)
ট্যাগস: আবাদযোগ্য পতিত জমিকৃষিজমি হ্রাসক্ষুধামুক্ত পৃথিবীখাদ্য সংকটখাদ্যনিরাপত্তাদুর্ভীক্ষমন্দা
আগের নিউজ

নির্বাচনে অর্থের খেলা কীভাবে কমানো যায়?

পরের নিউজ

শারীরিক ও মানসিক সুস্থতার জন্য নিরাপদ খাদ্য

Muldhara

Muldhara

পরের নিউজ
শারীরিক ও মানসিক সুস্থতার জন্য নিরাপদ খাদ্য

শারীরিক ও মানসিক সুস্থতার জন্য নিরাপদ খাদ্য

Leave a Reply Cancel reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

  • আলোচিত
  • কমেন্টস
  • সর্বশেষ
যশোরে দিনেদুপুরে শিক্ষার্থীকে ছুরিকাঘাত

যশোরে দিনেদুপুরে শিক্ষার্থীকে ছুরিকাঘাত

ফেব্রুয়ারি ২০, ২০২৫
সিংগাইরে ‘মাটি ব্যবসায়ী’ চক্রের দৌরাত্ম্য

সিংগাইরে ‘মাটি ব্যবসায়ী’ চক্রের দৌরাত্ম্য

মে ২৩, ২০২৫
তরুণশক্তির নতুন রাজনৈতিক সূর্যোদয়

তরুণশক্তির নতুন রাজনৈতিক সূর্যোদয়

নভেম্বর ১২, ২০২৪
তথ্য সংকটে জর্জরিত ইবি ওয়েবসাইট

তথ্য সংকটে জর্জরিত ইবি ওয়েবসাইট

মার্চ ১৮, ২০২৫
ইতিহাস গড়তে ভোট দিচ্ছেন মার্কিনরা

ইতিহাস গড়তে ভোট দিচ্ছেন মার্কিনরা

0
পুলিশি অভিযানে গতি এসেছে

পুলিশি অভিযানে গতি এসেছে

0
জয়ের পথে ট্রাম্প!

জয়ের পথে ট্রাম্প!

0
জলবায়ু পরিবর্তন: ভবিষ্যৎ এবং করণীয়

জলবায়ু পরিবর্তন: ভবিষ্যৎ এবং করণীয়

0
শারীরিক ও মানসিক সুস্থতার জন্য নিরাপদ খাদ্য

শারীরিক ও মানসিক সুস্থতার জন্য নিরাপদ খাদ্য

অক্টোবর ১৬, ২০২৫
ক্ষুধামুক্ত পৃথিবী ও বাংলাদেশের বাস্তবতা

ক্ষুধামুক্ত পৃথিবী ও বাংলাদেশের বাস্তবতা

অক্টোবর ১৬, ২০২৫
নির্বাচনে অর্থের খেলা কীভাবে কমানো যায়?

নির্বাচনে অর্থের খেলা কীভাবে কমানো যায়?

অক্টোবর ১৫, ২০২৫
ইবি : কুষ্টিয়া-খুলনা মহাসড়ক সংস্কারের দাবি

ইবি : কুষ্টিয়া-খুলনা মহাসড়ক সংস্কারের দাবি

অক্টোবর ১৫, ২০২৫

সাম্প্রতিক খবর

শারীরিক ও মানসিক সুস্থতার জন্য নিরাপদ খাদ্য

শারীরিক ও মানসিক সুস্থতার জন্য নিরাপদ খাদ্য

অক্টোবর ১৬, ২০২৫
ক্ষুধামুক্ত পৃথিবী ও বাংলাদেশের বাস্তবতা

ক্ষুধামুক্ত পৃথিবী ও বাংলাদেশের বাস্তবতা

অক্টোবর ১৬, ২০২৫
নির্বাচনে অর্থের খেলা কীভাবে কমানো যায়?

নির্বাচনে অর্থের খেলা কীভাবে কমানো যায়?

অক্টোবর ১৫, ২০২৫
ইবি : কুষ্টিয়া-খুলনা মহাসড়ক সংস্কারের দাবি

ইবি : কুষ্টিয়া-খুলনা মহাসড়ক সংস্কারের দাবি

অক্টোবর ১৫, ২০২৫
Facebook Twitter Youtube RSS
Muldhara - Bangla Daily

Daily Muldhara - Reliable Source for News & Opinion.

আমাদের সাথে থাকুন

গুরুত্বপূর্ণ লিংকসমূহ

  • Uncategorized
  • অর্থনীতি
  • আন্তর্জাতিক
  • উপসম্পাদকীয়
  • কৃষিজ
  • ক্রাইম
  • খেলাধুলা
  • জাতীয়
  • তথ্যপ্রযুক্তি
  • ধর্মকর্ম
  • পরিবেশ
  • পাঠকের অভিমত
  • প্রজন্মের চোখ
  • ফিচার
  • বাণিজ্য
  • বিশেষ প্রতিবেদন
  • মতামত
  • রাজনীতি
  • শিক্ষা
  • সংগঠন
  • সংবাদ বিজ্ঞপ্তি
  • সম্পাদকীয়
  • সম্পাদকীয়
  • সর্বশেষ
  • সারাদেশ
  • সাহিত্য
  • সাহিত্যাঙ্গন
  • স্বাস্থ্য

ঠিকানা

H-G/44, Block-G, Road: E/1, Eastern Housing, 2nd Phase, Rupnagar, Dhaka-1216, Bangladesh.

© 2025 দৈনিক মূলধারা কর্তৃক সর্বস্বত্ব সংরক্ষিত

Welcome Back!

Login to your account below

Forgotten Password?

Retrieve your password

Please enter your username or email address to reset your password.

Log In
কোন নিউজ পাওয়া যায়নি
সমস্ত নিউজ দেখুন
  • সর্বশেষ
  • রাজনীতি
  • জাতীয়
  • অর্থনীতি
  • সারাদেশ
  • আন্তর্জাতিক
  • খেলাধুলা
    • ক্রিকেট
    • ফুটবল
    • অন্য খেলা
  • বিনোদন
  • জবস
  • বাণিজ্য
  • তথ্যপ্রযুক্তি
  • অন্যান্য
    • শিক্ষা
    • স্বাস্থ্য

© 2025 দৈনিক মূলধারা কর্তৃক সর্বস্বত্ব সংরক্ষিত